May 4, 2024, 11:30 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
কাছাকাছি কোনও পানির উৎস না থাকায় আগুন নেভাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস, রাতভর জ্বলবে সুন্দরবন নড়াইলে গাঁজাসহ চারজন গ্রেফতার আসলে এটা রেল লাইন নয় কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের মাঝে শরবত, বিশুদ্ধ পানির বোতল ও খাবার স্যালাইন বিতরণ স্বরূপকাঠিতে স্বধীনতা বিরোধীদের মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবীতে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন পাইকগাছা বাজারের তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য শীতল শরবত পানির ব্যবস্থা করলেন শুকুরুজ্জামান পাইকগাছা মৎস্য আড়ৎদারী সমবায় সমিতির ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কেশবপুরে আগামী ৮মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করে বিএনপির লিফলেট বিতরণ মধুপুরে ছরোয়ার আলম খান আবু’র নির্বাচনী কর্মীসভা অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে পৃথক পৃথক অভিযানে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
ফুলের চারা উৎপাদন করে স্বাবলম্বী আত্রাইয়ের মেছের আলী আকন্দ

ফুলের চারা উৎপাদন করে স্বাবলম্বী আত্রাইয়ের মেছের আলী আকন্দ

রওশন আরা শিলা, নওগাঁ প্রতিনিধিঃ-প্রায় দশ/ বারো বছর আগের কথা। হাটে হাটে সবজি বিক্রি করতেন মেছের আলী আকন্দ। এতে স্ত্রী ওচার সন্তান নিয়ে দু,বেলা খাবার যোগাড় করাই মুশকিল হয়ে পড়তো তার। অভাব দূর করতে রেলওয়ের পরিত্যাক্ত দশ শতক জমিতে ফুলের চারা উৎপাদন শুরু করেন তিনি।পাশাপাশি অন্যান্য ফলদ,বনজ ও ওষধি গাছের চারাও উৎপাদন শুরু করেন।আর তাতেই পাল্টে যায় জীবন। বছরের চার পাঁচ মাস শুধু ফুলের চারা বিক্রি করে আয় করেন এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা। আর বাকি সময়ে অন্যান্য চারা উৎপাদন করেও কয়েক লক্ষ টাকা আয় হয় তার। আত্রাই উপজেলার ভঁরতেতুলিয়া গ্রামের মেছের আলী আকন্দর সাফল্য দেখে ফুল চাষ শুরু করে অনেকেই এখন স্বাবলম্বী। এমনই একজন উপজেলার মধুগুড়নই গ্রামেরর নুর মোহম্মাদ,তিনি জানান, গত ডিসেম্বর মাসে মোট পঞ্চাশ শতক জমিতে তিনি ফুলের চাষ শুরু করেছেন। এর মধ্যে ত্রিশ শতক নিজের,বাকিটা লিজ নেওয়া। তাতে খরচ প্রায় চল্লিশ হাজার টাকা। আর উৎপাদন করেছেন প্রায় দেড় লাখ টাকার ফুলগাছ।মেছের আলী আকন্দ জানান,ফুলের পাশাপাশি ওষধি, আম, পেঁপেঁ কাঁঠাল, লিচুর চারাও উৎপাদন হয়তার নার্সারিতে। এক সময় মেছের আলী আকন্দ এক সময় আত্রাইয়ে মাছের ব্যবসায়ী ও হ্যাচারীর মাধ্যমে রেনু চাষ করেন। ব্যবসায় তিনি নিঃস্ব হয়ে জান। পরর্বতীতে খাজা মঈনদ্দিন চিশতিয়া আশেকান মুরিদ হয়ে মনের জোরে আবার ফুলচারা চাষ করে ঘুড়ে ‍ দাঁড়ান। অক্টোর মাসের প্রথম দিকে চাষিরা দেশি গোলাপ, বিদেশি গোলাপ,চাইনিচ গাঁদা,বর্ষালীগাঁদা,ডালিয়া,সূযমূখি,হাসনাহেনা,গস্ধরাজ,জবা,গেটফুল,চন্দ্রমল্লিকাসহ নানা জাতের ফুলগাছের চাড়া উৎপাদন শুরু করেন।ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকে মাচ মাস পযন্ত এসব ফুলের চারা বিক্রি হয়। তাদের সাফল্য দেখে এলাকার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকরা ফুলচাষে আগ্রহী হচ্ছেন। বলে জানান তারা ।শুধু ফুলের চারা নয়, পহেলা ফাল্গুন, একুশে ফেব্রুয়ারী সহ বিশেষ বিশেষ দিনকে সামনে রেখে তারা ফুল বিক্রি করেও অনেক টাকা আয় করেন।এই পেশার মানুষ বেশি ভাগ হতদরিদ্র।এলাকার মানুষ বেশ কয়েক বছর ধরেফুল,ফলদ,বনজ ও ওষধি গাছের চারা উৎপাদন করছেন। এতে দীর হচ্ছে দারিদ্রতা।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD